মোঃ রিয়াদ নলছিটি, ঝালকাঠি প্রতিনিধিঃ

ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার কুলকাঠি ইউনিয়নের ব্যাংক একাউন্ট ব্যবহার করে এক প্রবাসীর স্ত্রীর সাথে বাসুর পুত্রের প্রতারনার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

অভিযোগ সুত্রে জানা যায় নলছিটি উপজেলার গবিন্দপুর গ্রামের প্রাবাসী মোঃএরশেদ আলীর স্ত্রী শারমীন আক্তারের সরলতার সুযোগ নিয়ে একই গ্রামের রুবেল ওরফে( মোহাম্মদ) শারমীন আক্তারের ব্যাংকের একাউন্ট ব্যাবহার করে একই এলাকার মোঃলতিফ মোল্লার পুত্র, সুমন মোল্লার কাছ থেকে ব্যবসার কথা বলে শারমিন আক্তারের একাউন্টে ৮ লক্ষ টাকা আনেন। শারমিনের বাসুর পুত্র রুবেল টাকা আনার পর তার একাউন্ট থেকে ৮ লক্ষ টাকা লিখিত অঙ্গীকার নামা দিয়ে তুলে নিয়ে পালিয়ে যায়,পরবর্তীতে জানা যায় বাসুর ছেলে রুবেল ওরফে (মোহাম্মদ) একজন প্রতারক। শারমীন আক্তারের ব্যাংকের একাউন্ট ব্যাবহার করে একই এলাকার সুমন মোল্লার কাছ থেকে ব্যবসার কথা বলে ৮ লক্ষ টাকা ব্লাংক চেকের মাধ্যমে সুমন মোল্লার কাছ থেকে সুদের বিনিময় টাকা নিয়ে এলাকা থেকে পালিয়ে যায় রুবেল ওরফে (মোহাম্মদ)।

এ নিয়ে মোঃ সুমন মোল্লা প্রতারক রুবেল ওরফে (মোহাম্মদের) নামে ঝালকাঠি আদালতে চেক প্রতারণার মামলা দায়ের করেন। মামলা দায়েরের পর থেকেই রুবেল পলাতক।

বাসুর ছেলে প্রতারক রুবেল ওরফে( মোহাম্মদ) চাচী শারমীন আক্তারের ব্যাংকের একাউন্ট ব্যাবহার করে সুমন মোল্লার কাছ থেকে ব্যবসার কথা বলে ৮, লক্ষ টাকা আনছিল, তারই জের দরে প্রবাসী মোঃএরশেদ আলীর, ও তার স্ত্রী শারমীন আক্তার সহ, দুইজনার বিরুদ্ধে সরলতার সুযোগ নিয়ে প্রতারণার মাধ্যমে মামলা করেছেন সুমন মোল্লা,

প্রবাসী মোঃ এরশেদ আলী এর স্ত্রী শারমীন আক্তার, দৈনিক কলম কথাকে জানান আমার সরলতার সুযোগ নিয়ে আমার বাসুর পুত্র রুবেল আমার ব্যাংক একাউন্ট ব্যবহার করে ৮ লক্ষ টাকা লেনদেন করে দেশ থেকে পালিয়ে যায়। এখন আমিও আমার প্রবাসে থাকা স্বামী কে ,অহেতুক মামলা দিয়ে হয়রানি করতেছে সুমন মোল্লা। প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে আমার দাবী সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে আসল অপরাধী কে চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনা হোক।

উল্লেখিত বিষয় জানার জন্য সুমন মোল্লার কাছে সঠিক কোনো উত্তর পাওয়া যায়নি